তবে, নিরাপত্তার সদস্যদের চোখ ফাঁকি দিয়ে নানান রাস্তা ঘুরে শিমুলিয়া ফেরিঘাট পর্যন্ত পৌঁছে যান অনেকেই। সরকারের নিষেধ, করোনা সংক্রমণের ভয় আর পথে-পথে চরম ভোগান্তি; কোনো কিছুই থামাতে পারেনি না দক্ষিণাঞ্চলমুখী এই যাত্রীদের।
জনসমাগম ঠেকাতে স্বাভাবিক নিয়মে চলছেনা ফেরি। তাই, প্রচণ্ড গরমে যাত্রীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টার অপেক্ষা কোনো একটি অ্যাম্ব্যুলেন্স আসবে বলে। কারণ, কেবল রোগী কিংবা মরদেহ পারাপারের জন্য ছাড়া হচ্ছে ফেরি। স্বাস্থ্যবিধি কিংবা সামাজিক দূরত্ব অনেক দূরের কথা, গাদাগারি করে হলেও বাড়ি যেতে মরিয়া।
দুপুর পর্যন্ত শিমুলিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যায় চারটি ফেরি। নৌ-টহল জোরদার থাকায় ট্রলারে যাত্রী পারাপারে সুযোগ ছিলো না। সাধারণ মানুষের অভিযোগ, নামমাত্র লকডাউনে যখন অন্যসব খোলা, তখন দূরপাল্লার পরিহবন বন্ধ রেখে জটিলতা বেড়েছে আরো।