• আজ বুধবার
    • ১লা শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
    • ১৬ই জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
    • ১৮ই মহর্‌রম ১৪৪৭ হিজরি

    পাংশায় ইউপি নির্বাচনে ১৩ চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

    গাজীপুর টিভি ডেস্ক | ০৮ জানুয়ারি ২০২২ | ৩:০৮ অপরাহ্ণ

    পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলায় ১৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    ইউপি নির্বাচনের বিধি অনুযায়ী, নির্বাচনে ভোটারদের দেওয়া মোট ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।

    জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন—উপজেলার কসবামাজাইল ইউনিয়নের চশমা প্রতীকের জাকিরুল ইসলাম (৬ ভোট) ও মোটরসাইকেল প্রতীকের সাইদ আহমেদ (১৬ ভোট)।

    মাছপাড়া ইউনিয়নের চশমা প্রতীকের কমলেশ চন্দ্র দাস (২৩ ভোট), যশাই ইউনিয়নের চশমা প্রতীকের খোন্দকার তোফাজ্জল হোসেন (২০ ভোট), গোলাপ ফুল প্রতীকের মামুন (২২ ভোট) এবং ঘোড়া প্রতীকের আব্দুল হাকিম খান (১১ ভোট)।

    কলিমহর ইউনিয়নে চশমা প্রতীকের বিপ্লব কুমার বিশ্বাস (২০ ভোট), টেলিফোন প্রতীকের সাজ্জাদ হোসেন (২১ ভোট), সরিষায় মোটরসাইকেল প্রতীকের আসাদুজ্জামান রতন (৪০ ভোট), মৌরাটে চশমা প্রতীকের মোহাম্মদ আলী সরদার (২৫ ভোট), পাট্টায় রজনীগন্ধা প্রতীকের জেসমিন খান (১৭ ভোট), হাবাসপুরে ঘোড়া প্রতীকের জাকারিয়া (১৪ ভোট) এবং বাহাদুরপুরে মশাল প্রতীকের প্রার্থী মুরাদ (৪৩ ভোট)।

    কসবামাজাইল ইউনিয়নের ভোটার কামরুল খান বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়নে চার জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তার মধ্যে চশমা প্রতীক নিয়ে জাকিরুল ইসলাম নামে একজন পেয়েছেন মাত্র ছয় ভোট। আমার মনে হয়, তিনি পরিবারের সদস্যদের ভোটও পাননি।’

    ছয় ভোট পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘কত ভোট পেলাম সেটা বড় কথা নয়, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটাই বড় ব্যাপার। আগামীতে আরও ভালো করবো।’

    পাংশা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল আলীম বলেন, নির্বাচনে ভোট দেওয়া ও প্রার্থী হওয়ার অধিকার সব নাগরিকেরই সমান। যেসব প্রার্থী মোট কাস্টিং ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোটও পাননি, তারা নির্বাচনের বিধি অনুযায়ী জামানতের টাকা ফিরে পাবেন না। তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে।

    Comments

    comments

    আর্কাইভ

    শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
     
    ১০১১
    ১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
    ১৯২০২১২২২৩২৪২৫
    ২৬২৭২৮২৯৩০৩১