সাংস্কৃতিক বলয় গড়ার অযুহাতে ২০১৩ সালের দিকে বন্ধ হয়, উদ্যানের ছবির হাঁটের সংস্কৃতি চর্চা। আর এখন উন্নয়নের নামে ধ্বংস হচ্ছে ভুবনচিলের আবাস, গগনশীরিষ কাটা গেছে কয়েকটি। পাখির বাসাসহ বহু কাটাগাছ উদ্যান জুড়ে।
নকশায় আছে ৭টি শৌচাগারসহ খাবারের দোকান। আর আঁকানো-বাঁকানো নানা হাঁটাপথ। ৮০ একরের পুরো উদ্যান জুড়ে গিজগিজে রাস্তা বানাতেই কাটা হচ্ছে গাছ। পুরো নকশা বাস্তবায়নে প্রায় সব গাছই কাটা পড়বে।
থ্রিডি ভার্সনেও আছে, প্রকৃতির স্বাভাবিকতার বদলে কংক্রিটের আদল গড়ার নানান বাহার। বাস্তবের কাজও এগুচ্ছে সেভাবে। কত গাছ কাটা পড়বে আর কতটা থাকবে তা নিশ্চিত নন নকশাকারও।
স্যাটেলাইটের ২০০৪ সালের ছবিতে যতটা সবুজ দেখা যায়, ১৬ সালের ইমেজে তার অনেকটাই নেই। এবছরের ইমেজে অনেকটাই ন্যাড়া মনে হয় উদ্যানকে। উন্নয়নের নামে এই ধ্বংসলীলা কতটা যৌক্তিক?