- আজ মঙ্গলবার
- ৯ই বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
- ২২শে এপ্রিল ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
- ২১শে শাওয়াল ১৪৪৬ হিজরি
গাজীপুর টিভি ডেস্ক | ০৬ আগস্ট ২০২৩ | ১০:৫৯ পূর্বাহ্ণ
মেয়াদ পূর্তি হওয়ার চারদিন আগে আগামী ৯ আগস্ট পাকিস্তানের সংসদ ভেঙে দেওয়া হবে। সংবিধান অনুসারে, সংসদ ভেঙে দেওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
কিন্তু নতুন জনশুমারি প্রতিবেদন গ্রহণ করার ফলে পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন অন্তত পাঁচ মাস পিছিয়ে যেতে পারে। শনিবার পাকিস্তানের আইনমন্ত্রী আজম নাজির তারার নির্বাচন পেছানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন।
জিও নিউজের খবর অনুসারে, আইনমন্ত্রী আজম নাজির তারার বলেন, যেহেতু সর্বসম্মতভাবে ২০২৩ সালের জনশুমারি গ্রহণ করা হয়েছে। সেহেতু আইন অনুসারে, নির্বাচন কমিশন জনশুমারির ভিত্তিতে নতুন করে নির্বাচনী সীমারেখা টানবে। এটা করতে তারা ১২০ দিন সময় পাবে। সব মিলিয়ে নির্বাচন ৫ মাস পিছিয়ে যেতে পারে।
তবে নির্বাচন পেছানো নিয়ে ক্ষমতাসীন জোটের মধ্যে মতবিরোধ দেখা গেছে। জোটের শরিক মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি ২০২৩ সালের ডিজিটাল জনশুমারির বিরোধীতা করেছে। তারা ২০১৭ সালের জনশুমারি অনুসারে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছে।