- আজ মঙ্গলবার
- ৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
- ২০শে মে ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
- ২০শে জিলকদ ১৪৪৬ হিজরি
গাজীপুর টিভি ডেস্ক | ০৩ এপ্রিল ২০২১ | ৯:৫৮ পূর্বাহ্ণ
গত বৃহস্পতি থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নতুন সংক্রমিত রোগী শনাক্তের সংখ্যা ৮১ হাজার পেরিয়ে গেছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভিন্ন রাজ্য নানা ব্যবস্থা নিতে শুরু করলেও সংক্রমণ কমার কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।
এই অবস্থায় ভারত বায়োটেক তাদের তৈরি করোনার প্রতিষেধক ‘কোভ্যাক্সিন’–এর বুস্টার ডোজের পরীক্ষার অনুমতি পেয়েছে।
ভারত বায়োটেক মনে করছে, তাদের তৈরি কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজের অন্তত ছয় মাস পর বুস্টার ডোজ নিলে বেশ কয়েক বছর সুরক্ষা পাওয়া যাবে। প্রয়োজনীয় অনুমতি পাওয়ার পর অতিরিক্ত এই ডোজ এখন প্রয়োগ করা হবে সেই স্বেচ্ছাসেবকদের, যাঁরা ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর–অক্টোবরে কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছিলেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী দেড়–দুই মাস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ের মধ্যে বোঝা যাবে সংক্রমণ বাড়বে না কমবে। কমাতে হলে একমাত্র উপায়, যত বেশি সম্ভব মানুষকে টিকা দেওয়া।
সংক্রমণের নিরিখে মহারাষ্ট্র এখনো সবার ওপরেই শুধু নয়, এই রাজ্যের হাল সবচেয়ে উদ্বেগজনক। পুনেসহ একাধিক শহরে নৈশকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে।
দিল্লিতে দৈনিক সংক্রমণ একটা সময় ৬০০ জনের কম হচ্ছিল। আজ সেখানে সংক্রমিত রোগী শনাক্ত হয়েছেন প্রায় ৩ হাজার। তবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল শুক্রবার বলেছেন, বিধিনিষেধ আরোপ করা হলেও আপাতত লকডাউনের পরিকল্পনা তাঁদের নেই।